মোবাইল ফোনে ফিজিক্যাল কিবোর্ড কীভাবে ব্যাবহার করবেন



স্মার্টফোন এর এই সময়ে আমরা প্রায়শই  অনেক বড় বড় লেখালেখির কাজে স্মার্টফোন কিংবা ট্যাবলেট ব্যাবহার করে  থাকি কিন্তু টাচস্ক্রীনে দীর্ঘসময় ধরে টাইপিং করা একই সাথে বিরক্তিকর এবং একঘেয়ে।  সেই ক্ষেত্রে সমাধান হতে পারে ফিজিক্যাল কিবোর্ড এর ব্যাবহার   
বাজারে সাধারণত ২ রকম এর কিবোর্ড রয়েছে যা এন্ড্রয়েডে ব্যবহার করা হয়।

1. সাধারণ  কিবোর্ড
2. ব্লুটুথ /ওয়ারলেস কিবোর্ড 




সাধারণ  কিবোর্ড:

 এই ধরনের কিবোর্ড ব্যাবহার এর জন্য প্রয়োজন একটা OTG(on the go) adapter এবং আপনার ফোনে OTG এর সাপোর্ট। তারপর OTG adapter (৩০ / ৪০ টাকা হতে শুরু) কে কিবোর্ড এর সাথে যুক্ত করে আপনার ফোনে সংযোগ দিলেই কিবোর্ড কাজ করার জন্য প্রস্তুত হয়ে পড়বে। তবে এ ক্ষেত্রে যেহেতু কিবোর্ডটি আপনার ফোন চার্জ ব্যাবহার করে চলবে সে ক্ষেত্রে চার্জ কিছুটা ড্রেইনিং হবে।

ব্লুটুথ /ওয়ারলেস কিবোর্ড : 
এ ধরনের কিবোর্ড ব্যাবহার এর ক্ষেত্রে ব্যায় কিছুটা বেশি হবে। তবে আপনার ফোন এর OTG সাপোর্ট না থাকলেও তা কাজ করবে।এছাড়া যেহেতু নিজেদের আলাদা চার্জ ব্যাবহার করে সে ক্ষেত্রে আপনার ফোনের চার্জ ড্রেইনিং এর কোন সম্ভাবনা নেই। এ ধরনে কিবোর্ড কানেক্টে করতে শুধু ব্লুটুথ /ওয়াই-ফাই চালাওতে জানলেই হবে বাকীটা তাদের ম্যানুয়াল থেকেই নির্দেশনা পাওয়া সম্ভব।

সতর্কতা:
আমরা বাংলাদেশিরা অনেকেই রিদমিক কিবোর্ড ব্যাবহার করে থাকি কিন্তু রিদমিক কিবোর্ড ব্যাবহার করে ফিজিক্যাল কিবোর্ড ব্যাবহার করতে গেলে প্রচুর ঝামেলা পোহাতে হয় (যেমন : backspace দিতে গেলে ভিন্ন লাইন এ চলে গিয়ে সেখানের লেখা মুছে ফেলা) তাই সকল কে মাইক্রোসফট এর সুইফট কি কিংবা স্যামসাং কিবোর্ড এর মত app ব্যাবহার এর অনুরোধ করছি।



   এখানে   মাইক্রোসফট  এর    সুুুুইফট কি  তে ফিজিক্যাল কিবোর্ড ব্যবহার এর টিওটোরিয়াল রয়েছে।





 **photos are owned by thier respective owner**




Comments